বেকারত্বের দূর্দশা
বাড়ছে বেকার,কিন্তু মেধাবী।
হারাচ্ছে অাশা,পাচ্ছে না চাকুরী।
*
*
*
*
বিষয়গুলো অামরা সবাই জানি হয়ত,তারপরেও সচেতনতা সঠিক মৃল্যবোধের অভাবে অামাদের অাশে পাশে ঘটছে নানা রকম বিব্রত কর ঘটনা।
প্রেষনা
যখন ছাত্র থাকে।
পড়ার চাপ <পরীক্ষা! <রেজাল্ট<A+
এখন চাকুরী নিবারপালা
১০বছর অভিজ্ঞতাসহ অ্যাপলেকেশন<৫০০টাকা ব্যাংক ড্রাফট<পরীক্ষা<মৌখিক+টাকা =তবেই চাকুরী
সরকারী বেসরকারী সববিভাগকেই প্রভাবিত করছে।যার ফলে যৌতুক প্রথাকে ত্বরাণিত করছে।যে টাকা চাকুরীতে ব্যয় করে তা বিয়ের পণ হিসেবে কণের বাবার কাছ থেকে নেয়া হয়।এমনো অাছে ৪-৫ টা বিয়ে করে থাকে চাকুরী দেখিয়ে।
সরকারী চাকুরীজীবির বিয়ের ঘটনা
বিবাহপর্ব :পাত্রী সুন্দরী চায়<৭লক্ষ টাকা<সাথে ত্রকটা মোটরসাইকেল <অার ঘর সাজানোর জন্য দিলেই হবে।তাতে কণের বাবা রাজি হলে বিবাহের দিন তারিখ ঠিক করা হয়।
এর ফলে দিন দিন নিয়ণ্ত্রনহীন হয়ে পড়ছে সব অপরাধ কর্ম।
এক বার ভেবে দেখলে মনে হবে,যারা ছাত্র তারা পড়ালেখা শেষ করার পর ৮-১০অভিজ্ঞা কিভাবে হবে,যদি তাদের পার্টটাইম কাজের ব্যবস্খা থাকতো তবেই তাদের অভিজ্ঞা থাকতো।
তা যদি না থাকে তবে অভিজ্ঞা চাও মানে, মেধাবী বেকারদের বিতারিত করা হবে তার যোগ্যতা প্রমাণে।
মনে হচ্ছে,বেকাররা কি পাবে না, তার নিজ্বস কোন অাকার।
তারা পরিবারে,সমাজে সর্বত্র অবহেলিত।
তাদের ব্যথা বুঝার কেউ নাই।
অনেক মেধাবী অকালে তার মেধা হারাচ্ছে,শত চাকুরী খোজার পর ব্যর্থ হয়ে তারা ভৃল পথ বেচে নিয়ে থাকে।
ছাত্ররা শত নিয়ম পালন করে শিক্ষা জীবন শেষ করে। তারপরে চাকুরী নিতে থাকে শুধু নিয়ম, অার লাগে মামা। তারপরো শত টাকা ব্যাংক ড্রাফট, অনেক বাধা ভাঙ্গতে পারলে, জয় হয় তার।
পিছিয়ে গেলে,মৃর্খ।এগিয়ে গেলে নিয়ম অার বাধার মোকাবেলা করতে হয়।
এভাবে যখন তার বয়স সীমা শেষ।
নিরুপায় কি অার করা। হায়ের বেকার!!!!
#খোকাবাবু
বাড়ছে বেকার,কিন্তু মেধাবী।
হারাচ্ছে অাশা,পাচ্ছে না চাকুরী।
*
*
*
*
বিষয়গুলো অামরা সবাই জানি হয়ত,তারপরেও সচেতনতা সঠিক মৃল্যবোধের অভাবে অামাদের অাশে পাশে ঘটছে নানা রকম বিব্রত কর ঘটনা।
প্রেষনা
যখন ছাত্র থাকে।
পড়ার চাপ <পরীক্ষা! <রেজাল্ট<A+
এখন চাকুরী নিবারপালা
১০বছর অভিজ্ঞতাসহ অ্যাপলেকেশন<৫০০টাকা ব্যাংক ড্রাফট<পরীক্ষা<মৌখিক+টাকা =তবেই চাকুরী
সরকারী বেসরকারী সববিভাগকেই প্রভাবিত করছে।যার ফলে যৌতুক প্রথাকে ত্বরাণিত করছে।যে টাকা চাকুরীতে ব্যয় করে তা বিয়ের পণ হিসেবে কণের বাবার কাছ থেকে নেয়া হয়।এমনো অাছে ৪-৫ টা বিয়ে করে থাকে চাকুরী দেখিয়ে।
সরকারী চাকুরীজীবির বিয়ের ঘটনা
বিবাহপর্ব :পাত্রী সুন্দরী চায়<৭লক্ষ টাকা<সাথে ত্রকটা মোটরসাইকেল <অার ঘর সাজানোর জন্য দিলেই হবে।তাতে কণের বাবা রাজি হলে বিবাহের দিন তারিখ ঠিক করা হয়।
এর ফলে দিন দিন নিয়ণ্ত্রনহীন হয়ে পড়ছে সব অপরাধ কর্ম।
এক বার ভেবে দেখলে মনে হবে,যারা ছাত্র তারা পড়ালেখা শেষ করার পর ৮-১০অভিজ্ঞা কিভাবে হবে,যদি তাদের পার্টটাইম কাজের ব্যবস্খা থাকতো তবেই তাদের অভিজ্ঞা থাকতো।
তা যদি না থাকে তবে অভিজ্ঞা চাও মানে, মেধাবী বেকারদের বিতারিত করা হবে তার যোগ্যতা প্রমাণে।
মনে হচ্ছে,বেকাররা কি পাবে না, তার নিজ্বস কোন অাকার।
তারা পরিবারে,সমাজে সর্বত্র অবহেলিত।
তাদের ব্যথা বুঝার কেউ নাই।
অনেক মেধাবী অকালে তার মেধা হারাচ্ছে,শত চাকুরী খোজার পর ব্যর্থ হয়ে তারা ভৃল পথ বেচে নিয়ে থাকে।
ছাত্ররা শত নিয়ম পালন করে শিক্ষা জীবন শেষ করে। তারপরে চাকুরী নিতে থাকে শুধু নিয়ম, অার লাগে মামা। তারপরো শত টাকা ব্যাংক ড্রাফট, অনেক বাধা ভাঙ্গতে পারলে, জয় হয় তার।
পিছিয়ে গেলে,মৃর্খ।এগিয়ে গেলে নিয়ম অার বাধার মোকাবেলা করতে হয়।
এভাবে যখন তার বয়স সীমা শেষ।
নিরুপায় কি অার করা। হায়ের বেকার!!!!
#খোকাবাবু







Translate














BD Dial Codes

No comments:
Post a Comment